বিজ্ঞাপন
তিনি আজ সোমবার (১১ আগস্ট) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টার পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলোচনায় এসব কথা বলেন। দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে এসে তিনি আলেম-ওলামা ও স্থানীয় সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় করেন এবং নবনির্মিত এই মসজিদ কমপ্লেক্স পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি মসজিদের মেঝেতে অগণিত ভাঙা মার্বেল পাথর দেখতে পান। উপস্থিত মুসল্লিরা বৃষ্টি হলে মসজিদের দোতলার সামনের অংশে পানি জমে যায় বলে অভিযোগ করেন।
এসময় উপদেষ্টা বলেন, ১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে মডেল মসজিদ তৈরি করা হয়েছে। এর কিছু ত্রুটিবিচ্যুতি রয়েছে। প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঠিকাদার এগুলো ঠিক করে দেবে। এ মসজিদে মাল্টিপারপাস কাজ হবে। পুরুষ এবং মহিলাদের পাশাপাশি প্রতিবন্ধীদের জন্যও নামাজের ব্যবস্থা রয়েছে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নির্মিত ১০টি মডেল মসজিদ নির্মাণে বড় ধরনের কোনো ক্রস মিসটেকের খবর এখনও আসেনি। ছোটখাটো ত্রুটিবিচ্যুতি আছে। এগুলো ঠিকাদার এবং প্রকৌশলীকে ডেকে সংশোধনের ব্যবস্থা হচ্ছে। কাজ শেষে আগামী এক-দুই মাসের মধ্যেই ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে বুঝিয়ে দিবে ভবনটি।
এসময় উপদেষ্টার সঙ্গে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম, গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী সাদ মোহাম্মদ আন্দালিব, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক মো. শাহ আলম, হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব সাজিদুর রহমান, জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মোবারক হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...