ছবি : সংগৃহিত
বিজ্ঞাপন
বুধবার (১৩ আগস্ট) সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের আয়োজনে ইপি পেনশন উদ্বোধন উপলক্ষ্যে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর করার লক্ষ্যে অর্থ মন্ত্রণালয় সব ধরনের সহায়তা করছে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে সব ধরনের লজিস্টিক সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
উপদেষ্টা বলেন, নির্বাচন কমিশনের উচিত ঋণখেলাপিদের শনাক্ত করা। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে কোর্টের স্টে অর্ডার নিয়ে। মহিউদ্দিন খান আলমগীর তো এই ঋণখেলাপি নিয়ে পাঁচ বছর কাটিয়েই দিয়েছিলেন।
আগামী নির্বাচনে কালোটাকা রোধে সরকার কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে কিনা, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, কালোটাকার ক্ষেত্রে দুটি বিষয় হচ্ছে উৎস আর প্রসেস। উৎসটা কিন্তু আগের চেয়ে মোটামুটি বন্ধ হয়েছে। আগে তো ব্যাংকের মালিক, শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিক, নিউজ পেপারের মালিক, ফ্লাটের মালিক সব একজনই। কিন্তু এখন তো এটা হচ্ছে না। মোটামুটি এখন একটু চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স হচ্ছে।
তিনি বলেন, আমরা সবসময় বলি অর্থনৈতিক উন্নয়ন নির্ভর করে রাজনৈতিক সংস্কৃতির ওপর। রাজনীতিবিদরা যদি উৎসাহ দেন যে টাকা-পয়সা দিয়ে নমিশনেশন দেবেন, ভোট দেবেন, তাহলে আমি অর্থ মন্ত্রণালয়ে থেকে তো কিছুই করতে পারব না।
জনপ্রিয়
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...