বিজ্ঞাপন
সামসুলের বাবা সিরাজুল একজন রিক্সাচালক। পরিবারে মোট চার পুত্র, যার মধ্যে বড় ২য় পুত্র স্বাভাবিক দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হলেও ৩য় পুত্র সামসুল সম্পূর্ণ দৃষ্টিহীন। সীমিত আয়ের কারণে বাবা-মায়ের পক্ষ থেকে সামসুলের পড়াশোনার জন্য পর্যাপ্ত অর্থ যোগানো কঠিন হয়ে পড়েছে।
মা আমেনা দৈনিক ভোরের বাণীর জেলা প্রতিনিধিকে জানান, “ছেলের পড়াশোনার প্রতি অদম্য ইচ্ছে এবং স্বপ্নের কাছে অর্থ যেন কখনও বড় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। আমরা সকলের কাছে আকুতি জানাই, যেন সবাই আমাদের ছেলের পাশে দাঁড়ান।”
সামসুল নিজেও বলেন, “আমি পড়াশোনা শেষ করে শিক্ষা ক্যাডারে আদর্শ শিক্ষক হয়ে দেশের ও জাতির উন্নয়নে কাজ করতে চাই। স্বপ্নকে ছাপিয়ে কোনো প্রতিবন্ধকতা আমাকে থামাতে পারবে না।”
সরকারি ভাতা থাকলেও তা দিয়ে সামসুলের পড়াশোনা পুরোপুরি নিশ্চিত নয়। স্থানীয় সমাজসেবী এবং সাধারণ মানুষকে তার পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানানো হচ্ছে, যাতে সামসুল তার শিক্ষাজীবনের স্বপ্ন পূরণ করতে পারে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...