ছবি : সংগৃহীত।
বিজ্ঞাপন
সমাবেশে বক্তারা বলেন, “ইসলামকে রাষ্ট্রক্ষমতায় দেখতে চাই, কোনো খুনিকে নয়। সংস্কারের নামে তামাশা চলছে। বাচ্চাদের গান শেখাতে চাই না। দেশের প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বাধ্যতামূলক ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে। না হলে রাজপথে নামা হবে।”
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জামায়াতে ইসলাম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসসহ মোট সাতটি রাজনৈতিক দল ভিন্ন ভিন্ন সময়ে বায়তুল মোকাররমের উত্তর ও দক্ষিণ গেটে পৃথক সমাবেশ ও বিক্ষোভ করে। জোহরের পর ইসলামী আন্দোলনের উত্তর গেটের সমাবেশ শেষে আসরের নামাজের পর দক্ষিণ গেটে জামায়াতে ইসলামের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। একই সময়ে অন্য পাঁচটি দলও আলাদা কর্মসূচি পালন করে।
এই সাত দলের অভিন্ন দাবির মধ্যে রয়েছে—
* জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নিশ্চিত করা
* পিআর (প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজন
* নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা
* জুলাই-আগস্ট গণহত্যার বিচার দৃশ্যমান করা
* বিশেষ ট্রাইব্যুনালে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের বিচার এবং বিচার চলাকালীন তাদের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা
বক্তারা জানান, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বেন না তারা। এ ছাড়া শুক্রবার দেশের সব বিভাগীয় শহরে এবং ২৬ সেপ্টেম্বর সব জেলা ও উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিলের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মধ্যেই ইসলামী দলগুলোর এই সমাবেশ ও বিক্ষোভ নতুন রাজনৈতিক উত্তাপ সৃষ্টি করেছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...