ছবি : সংগৃহীত।
বিজ্ঞাপন
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, “দলের নাম এনসিপিই থাকবে, এনসিপির প্রতীকই থাকবে। অন্য দলের নাম-মার্কা ডিজলব হবে। এনসিপির আন্ডারে আরও অনেকগুলো দল আসছে। আমরা বড় ধরনের একটা পার্টি করতে যাচ্ছি। অনেকগুলো দল, অনেকগুলো মত, অনেকগুলো ব্যানার এনসিপির ব্যানারে চলে আসবে।”
এর আগে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধনের অগ্রগতি জানতে নির্বাচন কমিশনে যায় নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি। দলের যুগ্ম সদস্য সচিব জহিরুল ইসলাম মুসা, যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ এবং মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নতুন দল নিবন্ধনের কাজ প্রায় শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে সরেজমিন তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর যোগ্য দলগুলোর বিষয়ে আপত্তি আছে কিনা তা জানাতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের প্রস্তুতি চলছে। প্রাথমিক বাছাই শেষে টিকে থাকা ২২ দলের কেন্দ্রীয় ও মাঠ পর্যায়ের কমিটি ও প্রাসঙ্গিক দলিলপত্র যাচাই করতে সরেজমিন তদন্তও শেষ হয়েছে। নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)সহ কয়েকটি দল নিবন্ধন পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে রয়েছে বলে কমিশন সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে, এনসিপি ও গণঅধিকার পরিষদের মধ্যে একীভূত হওয়ার বিষয়ে আলোচনা চলছে। গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন জানিয়েছেন, এই আলোচনা ইতিবাচক পর্যায়ে রয়েছে। তিনি রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) রাতে নিজের ফেসবুক পোস্টে বলেন, “ঐক্য প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয়—এমন কোনো মন্তব্য যেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে না করা হয়।”
নিবন্ধনের প্রক্রিয়া ও সম্ভাব্য একীভূতকরণ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে ইতিমধ্যেই নানা জল্পনা শুরু হয়েছে। তবে এনসিপির শীর্ষ নেতাদের বক্তব্যে স্পষ্ট, যেকোনো একীভূত প্রক্রিয়ায় দলের পরিচয় ও প্রতীক থাকবে আগের মতোই।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...