বিজ্ঞাপন
তিনি বলেন, “এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কোনো অব্যবস্থাপনা ছিল কি-না, সেটি খতিয়ে দেখতে চার দেশের বিশেষজ্ঞ দল তদন্তে অংশ নেবে। তারা কারণ ও দায় নির্ধারণে বাংলাদেশকে সহায়তা করবে।”
শনিবার (২৫ অক্টোবর) বেলা পৌনে ১২টার দিকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ ও ই-গেট পরিদর্শন শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিস যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে। ফায়ার সার্ভিস ফেল করেনি। তারা সময়মতো ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভাতে কাজ করেছে। এয়ারপোর্ট অথরিটির চারটি ইউনিট চার মিনিটের মধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায়। ফায়ার ব্রিগেডের ইউনিটগুলোও ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যে আসে।”
তিনি জানান, আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার কারণ ছিল কার্গো ভিলেজে বিপুল পরিমাণ খাদ্যপণ্য থাকা, কেমিক্যাল নয়।
বিমানবন্দরের ফায়ার ইউনিটের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, “যে ফায়ার ইউনিট বিমান পরিচালনার জন্য থাকে, সেটি কার্গো ভিলেজেও কাজ করতে পারে—এতে কোনো সমস্যা নেই। যেমন আমরা বাসায় যে পোশাক পরি, তা প্রয়োজনে পরে আত্মীয়ের বাড়িতেও যাওয়া যায়।”
তিনি আরও বলেন, বিমানবন্দরে স্থাপিত ইলেকট্রনিক গেট দ্রুত চালুর বিষয়ে আলোচনা চলছে। পাশাপাশি রেমিট্যান্সযোদ্ধাদের পাসপোর্ট সংক্রান্ত ভোগান্তি কমাতে সরকার বিশেষ পদক্ষেপ নেবে বলেও আশ্বাস দেন তিনি।
এ সময় বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মোস্তফা মাহমুদ সিদ্দিকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...