বিজ্ঞাপন
প্রেস ব্রিফিং সুত্রে জানা যায়, মামলার বাদী একজন বিবাহিতা। প্রবাসী স্বামীর সাথে তার কলহের জেরে গত তিন বছর ধরে শরিয়তপুরের ভেদরগঞ্জের কাশেম গাজীর ছেলে সজিব গাজির (১৯) সাথে পরকিয়া করে আসছিলো। বিগত ৯ ই ডিসেম্বর তারা মাদারীপুর শহরে ঘোরাফেরা করে বিকালে বাড়ি ফেরার উদ্দ্যেশ্যে শরিয়তপুর বন বিভাগের সামনে অপেক্ষা করতে থাকে। এসময় ১ নং আসামী মারুফ এবং কয়েকজন সেখানে এসে জোর পূর্বক তাদের বন বিভাগের ভিতরে বাগানে নিয়ে যায়। এরপর তাদের বিবস্ত্র করে মারধর করে এবং ভিডিও করে। এরপর বাদীকে জোর পূর্বক ধর্ষণ করে। এক পর্যায়ে বাদী অসুস্থ হয়ে গেলে তারা পালিয়ে যায়।
এরপর স্থানীয় লোকজন তাদের শরিয়তপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। এরপর পালং থানায় একটি ধর্ষণ মামলা রুজু হয়। বিষয়টি আমলে নিয়ে সাঁড়াশি অভিযানে নামে র্যাব-৮ মাদারীপুর কোম্পানি। আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে উক্ত টিম এবং র্যাব-১১ নারায়ণগঞ্জ এর সম্মিলিত চৌকস দল ফতুল্লা থেকে গত ১৭ ডিসেম্বর আনুমানিক ৫ ঘটিকায় এজাহার ভুক্ত ১ নং আসামী মারুফ খান (২৪) কে গ্রেফতার করে। জানা গেছে মারুফের বাবার নাম রাজ্জাক খান। তারা পালং উপজেলার দক্ষিন মধ্যপাড়া এলাকার বাসিন্দা। আসামির বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন চলমান বলেও জানা গেছে। ভবিষ্যতেও এ ধরনের কার্যক্রম চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন র্যাব-৮ কর্তৃপক্ষ।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...