বিজ্ঞাপন
পরিবেশগত সংকট মোকাবেলা ও সবুজ ক্যাম্পাস গঠনের লক্ষ্যে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. সাবিনা শারমিন। অনুষ্ঠানে বক্তব্যে ট্রেজারার বলেন, পরিকল্পিতভাবে বৃক্ষরোপণ করতে হবে, যাতে ভবিষ্যতের উন্নয়ন প্রকল্পে তা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করে। সংঘবদ্ধভাবে কাজ করলে এই সমস্যা এড়ানো সম্ভব।
ক্লাবের একজন সদস্য জানান, আমরা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের ক্যাম্পাসে পরিবেশবান্ধব কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। দূষিত শহরের মধ্যে এই ক্যাম্পাসে যেন শিক্ষার্থীরা প্রশান্তির নিঃশ্বাস নিতে পারে, সেজন্যই আমাদের এই উদ্যোগ।
অন্য শিক্ষার্থীরা বলেন, বৃক্ষ শুধু পরিবেশ নয়, মনোজগতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। সৌন্দর্য বর্ধনের পাশাপাশি এটি মানসিক প্রশান্তির একটি মাধ্যম। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসকে পরিবেশগত রোল মডেলে পরিণত করার স্বপ্ন তাঁদের।
তারা আরও জানান, আমরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সচেতন এবং পরিবেশবান্ধব কর্মকাণ্ডে সবসময় অগ্রগামী। আমরা চাই নবীনদের হাত ধরে এই কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক।
পরিবেশ রক্ষায় এই ধারাবাহিক প্রচেষ্টা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরবে বলে প্রত্যাশা সবার।
-জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি