বিজ্ঞাপন
শুক্রবার সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত প্রতীকী ম্যারাথনে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
আসিফ মাহমুদ বলেন, “জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান কেবল ইতিহাস নয়, বরং বাংলাদেশের জাতীয় চেতনার এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, ততদিন শহীদ, আহত ও সংগ্রামীদের নাম উচ্চারিত হবে।”
তিনি আরও বলেন, “আজকের প্রতীকী ম্যারাথনে যেমন অংশগ্রহণকারীদের আলাদা ট্রেনিং ছিল না, তেমনি জুলাইয়ের সাহসী লড়াকুরাও কোনো প্রশিক্ষণ ছাড়াই অত্যাধুনিক অস্ত্রের মুখোমুখি হয়েছিল।”
স্বাধীনতার পর নাগরিক মর্যাদা ও সাম্যের জন্য জুলাইয়ে যে লড়াই হয়েছিল, তা কেবল একটি আন্দোলন নয়; বরং নতুন রাষ্ট্রকাঠামোর স্বপ্ন ছিল উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, “সেই স্বপ্ন আজও অসম্পূর্ণ। কাজ শেষ করতে সবাইকে নিজ নিজ জায়গা থেকে ভূমিকা রাখতে হবে।”
এদিন আয়োজিত প্রতীকী ম্যারাথনে শহীদ পরিবারের সদস্য, আহত মুক্তিযোদ্ধা এবং তরুণ প্রজন্মের প্রায় সাত শতাধিক প্রতিযোগী অংশ নেন। ম্যারাথন শেষে শহীদ পরিবারের হাতে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয় এবং আহতদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়।
পুরো আয়োজনজুড়ে ছিল আবেগঘন পরিবেশ এবং ‘জুলাই চেতনা’কে আগামী প্রজন্মের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার দৃঢ় প্রত্যয়।