Logo Logo

ফাতওয়া-৭: দ্বীনদার পাত্রী পছন্দে মা–বাবার অনীহা থাকলে করণীয় কী?

পাত্রী পছন্দে মা–বাবার অনীহা থাকলে করণীয় কী?—ইসলামী পরামর্শ


Splash Image

হাদীস অনুযায়ী দ্বীনদার স্ত্রী বেছে নেওয়ার ফজিলত কী? বাহ্যিক সৌন্দর্যের চেয়ে চরিত্র ও আখলাক কেন গুরুত্বপূর্ণ? পরিবার রাজি না থাকলে করণীয় বিষয়


বিজ্ঞাপন


সম্প্রতি এক পাঠক জানতে চান—একজন দ্বীনদার ও দ্বীনের খেদমতে নিবেদিতপ্রাণ মেয়েকে বিয়ে করতে চাইলে, কিন্তু বাহ্যিক সৌন্দর্য কিছুটা কম এবং মা–বাবা শুরুতে রাজি না হলে করণীয় কী?

উত্তরে ইসলামী গবেষক আবু মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ আলমাহদি (উফিয়া আনহু) সহীহ হাদীসের আলোকে বলেন
নারীকে সাধারণত চার কারণে বিবাহ করা হয়: সম্পদ, বংশমর্যাদা, সৌন্দর্য ও দ্বীনদারী। তবে রাসূলুল্লাহ ﷺ দ্বীনদার স্ত্রীকেই প্রাধান্য দিতে নির্দেশ দিয়েছেন (সহীহ বুখারী: ৫০৯০; সহীহ মুসলিম: ১৪৬৬)।

তিনি বলেন, “দ্বীনদার স্ত্রীর আখলাক ও চরিত্র বাহ্যিক সৌন্দর্যের ঘাটতি ভুলিয়ে দিতে সক্ষম। যদি সত্যিই পাত্রী দ্বীনদার হয়, তবে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে বিয়ে করুন, ইনশাআল্লাহ আপনি লাভবান হবেন।

এছাড়া, শুরুতে মা–বাবার আগ্রহ কম থাকলেও সময়ের সাথে সাথে দ্বীনদার স্ত্রীর গুণাবলী দেখে তারা সন্তুষ্ট হয়ে যাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন

আরো দেখুন


বিজ্ঞাপন

পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...