বিজ্ঞাপন
(২৫ সেপ্টেম্বর) পাকিস্তানের ইনফর্ম ওপেনার সাহিবজাদা ফারহানকে আউট করে তিনি এই মাইলফলক স্পর্শ করেন।
দেশের জার্সিতে বল হাতে ইনিংসের সূচনা করতে আসেন তাসকিন। নিজের প্রথম ওভারের চতুর্থ বলেই সাফল্য পান তিনি। তার দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে পয়েন্টের দিকে খেলতে গিয়ে রিশাদ হোসেনের হাতে ধরা পড়েন সাহিবজাদা ফারহান। এই এক উইকেটের মাধ্যমেই তাসকিন ঢুকে যান বাংলাদেশি বোলারদের এক অভিজাত ক্লাবে। বিশ্ব ক্রিকেটে এই কীর্তি গড়া ২৬তম বোলার তিনি।
বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের দিকে তাকালে এই মাইলফলকের গুরুত্ব স্পষ্ট হয়। এর আগে কেবল বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান এবং কাটার মাস্টার মুস্তাফিজুর রহমানই আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১০০ উইকেটের দেখা পেয়েছেন। চলতি এশিয়া কাপেই সাকিবকে টপকে সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী হয়েছেন মুস্তাফিজ। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হলো তাসকিনের নাম, যা দেশের পেস বোলিংয়ের শক্তিমত্তাকেই প্রমাণ করে।
২০১৪ সালের এপ্রিলে মিরপুরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক হয়েছিল তাসকিন আহমেদের। অভিষেকেই ৪ ওভারে মাত্র ২৪ রান দিয়ে ১ উইকেট নিয়ে নিজের আগমনী বার্তা দিয়েছিলেন তিনি। এরপর নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে ধীরে ধীরে হয়ে ওঠেন বাংলাদেশ দলের বোলিং আক্রমণের অন্যতম কাণ্ডারি। আজকের ম্যাচের আগে ৮১ ম্যাচে ৭৯ ইনিংসে তার উইকেট সংখ্যা ছিল ৯৯। অবশেষে ৮২তম ম্যাচে এসে শততম উইকেটের দেখা পেলেন এই ডানহাতি পেসার।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...