ফাইল ছবি
বিজ্ঞাপন
তবে দলের জন্য সাইফ হাসানের অন্তর্ভুক্তিকে ‘সবচেয়ে বড় ইতিবাচক দিক’ হিসেবে অভিহিত করেছেন তিনি।
দলের পারফরম্যান্স নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সিমন্স প্রথমে লিটন দাসের ফর্মের গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “লিটন যে ফর্মে ছিল, সেটা আমাদের জন্য খুবই জরুরি। অন্য দলের মতো আমাদের সেরকম ব্যাটিং গভীরতা নেই।” টুর্নামেন্টে মাত্র তিন ম্যাচে সুযোগ পেয়েই নিজের সামর্থ্যের প্রমাণ দেওয়া তরুণ ব্যাটার সাইফ হাসানের ভূয়সী প্রশংসা করে এই ক্যারিবীয় কোচ বলেন, “সাইফ হাসান অবশ্যই এই টুর্নামেন্টে আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় ইতিবাচক দিক ছিল। এর সঙ্গে বোলারদের ফর্মটাও ইতিবাচক। টুর্নামেন্টজুড়ে আমাদের বোলাররা দুর্দান্ত ছিল।”
ব্যাটারদের স্ট্রাইক রেট নিয়ে প্রচলিত ধারণার সঙ্গে কিছুটা ভিন্নমত পোষণ করেন সিমন্স। তিনি বলেন, “মাঝেমধ্যে ছেলেদের স্ট্রাইক রেট দেখি ১২৬-১৩০, এটা আমি মানছি। তবে মজার ব্যাপার হলো, ছক্কা হাঁকানোতে আবার আমরা সবার শীর্ষে। ফলে এখানে আমাদের দ্রুত রান তোলার সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন নেই।”
মূল সমস্যা চিহ্নিত করে তিনি যোগ করেন, “আমাদের আসল সমস্যা হচ্ছে লম্বা সময় ধরে ব্যাট করতে না পারা এবং ভালো জুটি গড়তে ব্যর্থ হওয়া। এই ঘাটতি পূরণ করতে হবে।” এই সমস্যার সমাধান হিসেবে আরও বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার উপর জোর দিয়ে সিমন্স বলেন, “আমরা যত বেশি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলব, তত দ্রুত এই ব্যবধান কমে আসবে। তখন ছেলেরা নিজেরাই বুঝতে পারবে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সফল হতে গেলে ঠিক কী করতে হবে।”
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...