বিজ্ঞাপন
এতে সিএনজির চালক সজল ঘোষ (৪০), যাত্রী আখি রানী চৌধুরী (৩৫) ও তাঁর স্কুলপড়ুয়া মেয়ে প্রথমা চৌধুরী (১২) ঘটনাস্থলেই মারা যান।
প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, আখি রানী ও প্রথমার বাড়ি হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জ উপজেলায়; তবে তারা সুনামগঞ্জ শহরের উকিলপাড়া এলাকায় বসবাস করতেন। প্রথমা সুনামগঞ্জ এসসি গার্লস স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিলেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, দ্রুতগতিতে আসা একটি পিকআপ ভ্যান বিপরীত দিক থেকে আসা সিএনজি অটোরিকশার সঙ্গে মুখোমুখি ধাক্কা খায়। সংঘর্ষের তীব্রতায় সিএনজিটি দুমড়ে–মুচড়ে যায় এবং মুহূর্তেই তিনজনের মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনার পর মহাসড়কে কিছু সময়ের জন্য যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়; পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
দুর্ঘটনার পরপরই এলাকাবাসী পিকআপ ভ্যানের চালক পারভেজ আহমেদ (৩৫)-কে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন। তিনি জেলার দিরাই উপজেলার ভাটিপাড়া গ্রামের মৃত জালাল উদ্দিনের ছেলে বলে জানা গেছে।
শান্তিগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। পুলিশ আইনি প্রক্রিয়া ও পরবর্তী পদক্ষেপ নিচ্ছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...