সাইয়েদুল ইস্তিগফার, ছবি- সংগৃহীত
বিজ্ঞাপন
যদি সাইয়েদুল ইস্তিগফারকে কোনো ওষুধের সঙ্গে তুলনা করা হয়, তবে একে বলা যায় আত্মার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক। যেমন অ্যান্টিবায়োটিক শরীরের বিভিন্ন জীবাণু দূর করে, তেমনি সাইয়েদুল ইস্তিগফারও গুনাহ মুছে দেয় এবং অন্তরের পবিত্রতা আনে।
রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন,
“যে ব্যক্তি দৃঢ় বিশ্বাসের সঙ্গে সকালে সাইয়েদুল ইস্তিগফার পাঠ করে, তারপর সন্ধ্যার আগেই যদি সে মারা যায়, সে জান্নাতে যাবে। আবার যে সন্ধ্যায় দৃঢ় বিশ্বাসের সঙ্গে এটি পড়ে এবং সকাল হওয়ার আগেই মারা যায়, সেও জান্নাতে প্রবেশ করবে।”
বুখারি, হাদিস: ৬৩২৩
সাইয়েদুল ইস্তিগফার (আরবি উচ্চারণ):
আল্লা-হুম্মা আনতা রব্বী লা ইলা-হা ইল্লা আনতা খালাক্বতানী, ওয়া আনা ‘আবদুকা ওয়া আনা ‘আলা ‘আহদিকা ওয়া ওয়া‘দিকা মাসতাত্বা‘তু, আ‘ঊযুবিকা মিন শার্রি মা ছানা‘তু। আবূউ লাকা বিনি‘মাতিকা ‘আলাইয়া ওয়া আবূউ বিযাম্বী ফাগফিরলী ফাইন্নাহূ লা ইয়াগফিরুয্ যুনূবা ইল্লা আনতা।
“হে আল্লাহ! আপনিই আমার প্রতিপালক। আপনি ছাড়া আর কোনো উপাস্য নেই। আপনিই আমাকে সৃষ্টি করেছেন এবং আমি আপনার বান্দা। আমি আমার সাধ্যানুযায়ী আপনার অঙ্গীকার ও প্রতিশ্রুতির ওপর অটল আছি। আমি আমার কৃতকর্মের সব অনিষ্ট থেকে আপনার কাছে আশ্রয় চাই। আপনি আমাকে যে নিয়ামত দিয়েছেন, তা স্বীকার করছি এবং আমি আমার গুনাহের কথাও স্বীকার করছি। অতএব, আমাকে ক্ষমা করুন। কারণ আপনি ছাড়া কেউ গুনাহ ক্ষমা করতে পারে না।”
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...