বিজ্ঞাপন
রবিসাসের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পরিবেশ অধিদপ্তরের সুপারিশ অনুযায়ী ৩৩ একর বনায়ন, পুকুর ও লেকের পরিকল্পনা মেনে ২০১৯ সালে ছাড়পত্র পায় প্রস্তাবিত স্থায়ী ক্যাম্পাসের অঞ্চলটি। এছাড়া সংশ্লিষ্ট এলাকায় কোনও চলনবিল নেই, যা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ইতোমধ্যেই প্রমাণিত করেছেন।
সংগঠনটি আরও জানিয়েছে, “এক শ্রেণীর লোক এখনও রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠা করতে না দেওয়ার জন্য হীন প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ইতোমধ্যেই দেখিয়েছে যে চলনবিলের ৯টি উপজেলার মধ্যে শাহজাদপুর নেই। প্রকল্প এলাকার দূরত্ব চলনবিলের কেন্দ্রস্থল থেকে ৬৮ কিলোমিটার। তাই পূর্ণাঙ্গ যাচাই-বাছাই ছাড়া এমন সংবাদ প্রকাশ করা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।”
রবিসাস নেতৃবৃন্দ বলেন, “আমরা সাংবাদিকতা পেশার স্বাধীনতাকে শ্রদ্ধা করি। তবে দায়িত্বজ্ঞানহীন ও মিথ্যা তথ্যভিত্তিক সংবাদ শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি নয়, শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও সংশ্লিষ্ট সবার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। আমরা প্রথম আলো কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, অবিলম্বে ভুল তথ্য সংশোধন এবং সত্য তথ্য প্রকাশ করুন।”
উল্লেখ্য, প্রতিষ্ঠার ৯ বছর পরও রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস গঠনের উদ্যোগ না নেওয়ায় শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানিয়েছে, ৯ বার মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে ডিপিপি সংশোধনের পরও একনেকে অনুমোদিত হয়েছে, কিন্তু এখনও চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়নি।
প্রতিবেদক - মোঃ হাফিজ, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...