বিজ্ঞাপন
পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মোঃ আবু জাফর, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফজলুর রহমান মোহসিন, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক সাইদুল ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম ও সিভিল সার্জন ডা. আব্দুর রাজ্জাক।
এছাড়াও স্থানীয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দও পরিদর্শনে যোগ দেন। এর মধ্যে ছিলেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মীর সেলিম ফারুক ও সদস্য সচিব এএইচ এম সাইফুল্লাহ রুবেল, জেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর ড. খায়রুল আনাম এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির প্রধান সমন্বয়কারী আব্দুল মজিদ।
পরিদর্শন শেষে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নুরজাহান বেগম নীলফামারীর নটখানায় অবস্থিত ২০ শয্যা বিশিষ্ট কুষ্ঠ হাসপাতাল পরিদর্শন করে রোগীদের খোঁজখবর নেন।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান জানান, সদর উপজেলার চড়াইখোলা ইউনিয়নের আরাজী চড়াইখোলা ও দারোয়ানী মৌজায় মোট ২৪ দশমিক ৮৯ একর জমি হাসপাতাল স্থাপনের জন্য প্রস্তাব আকারে চীন সরকারের কাছে পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পাওয়া গেলে এখানেই এক হাজার শয্যার আধুনিক হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে।
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নুরজাহান বেগম সাংবাদিকদের বলেন, “চীন সরকারের এই উপহার কেবল নীলফামারীর জন্য নয়, বরং উত্তরবঙ্গসহ দেশের স্বাস্থ্যসেবায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। রাজধানীতে না গিয়েই মানুষ উন্নত চিকিৎসা সেবা নিতে পারবে।”
সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, অনুমোদন মিললেই দ্রুত হাসপাতালের নির্মাণকাজ শুরু হবে। বাস্তবায়িত হলে এটি উত্তরাঞ্চলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পরিণত হবে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...