ছবি : সংগৃহিত
বিজ্ঞাপন
থাইল্যান্ডের পাটায়া শহরে খুবই বিখ্যাত এই রীতি। চুক্তির মাধ্যমে কয়েকদিন কিংবা কয়েক মাসের জন্য স্ত্রী পাওয়ার প্রথাকে ‘ওয়াইফ অন হায়ার’ বা ‘ব্ল্যাক পার্ল’ প্রথা বলা হচ্ছে। ঘরের কাজ থেকে শুরু করে চুক্তিতে পাওয়া স্ত্রী স্বামীর সকল চাহিদা পূরণ করে থাকেন। তবে এই চুক্তির বিয়েকে আইনগত বিয়ে হিসেবে গণ্য করা হয় না।
থাইল্যান্ডে ধীরে ধীরে এটি একটি জনপ্রিয় ব্যবসা হয়ে উঠেছে। যেখানে অনেক মহিলারা তাদের ইচ্ছায় ভাড়া করা স্ত্রী হন। লাভার্ট এ ইমানুয়েলের বই ‘থাই ট্যাবু- দ্য রাইজ অফ ওয়াইফ রেন্টাল ইন মডার্ন সোসাইটি’ তে উঠে এসেছে এই বাস্তব চিত্র। বইটিতে লেখা রয়েছে থাইল্যান্ডের দরিদ্র পরিবারের নারীরা তাদের এবং তাদের পরিবারের খরচ মেটানোর জন্য বেছে নিচ্ছেন এই পথ। সাধারণত যেসব নারী বার বা নাইট ক্লাবে কাজ করেন তারাই বিদেশি টুরিস্টদের গ্রাহক হিসেবে পান।
নারীর বয়স, সৌন্দর্য, পড়াশোনার ওপর নির্ভর করে ভাড়া কত নেবেন। চুক্তিটি ব্যক্তিগত হয়ে থাকে। কারণ থাইল্যান্ডে ‘ব্ল্যাক পার্ল’ নিয়ে কোনো আইন নেই।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...