কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি। ছবি: সংগৃহীত
বিজ্ঞাপন
তিনি এই হামলাকে ‘অবিবেচনাপ্রসূত পদক্ষেপ’ আখ্যা দিয়ে এর ‘ভয়াবহ পরিণতির’ বিষয়ে সতর্ক করেন।
আল-আনসারি বলেন, “এই হামলা একদিকে যেমন আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাকে বিপন্ন করছে, অন্যদিকে আন্তর্জাতিক শান্তি প্রচেষ্টাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। বিশেষ করে এমন সময়ে এই হামলা চালানো হয়েছে যখন ইরান ও যুক্তরাষ্ট্র কূটনৈতিক অগ্রগতির পথে এগিয়ে যাচ্ছিল।”
তিনি আরও জানান, “এই আলোচনায় কেবল যুক্তরাষ্ট্র নয়, বরং আঞ্চলিক বহু দেশ সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিল। এমন একটি পরিস্থিতিতে ইসরায়েলের হামলা শান্তি প্রক্রিয়ায় বড় ধরনের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে পারে।”
সংবাদ সম্মেলনে কাতারের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, তারা এখনও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে সক্রিয় রয়েছে এবং দোহা বিশ্বাস করে, একটি চুক্তি অর্জনে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তরিক আগ্রহ রয়েছে।
আনসারি বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি, সহিংসতা নয়—শান্তিই একমাত্র সমাধান। তাই ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি অর্জনের লক্ষ্যে কাতার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে।”
জনপ্রিয়
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...