ছবি: ভোরের বাণী গ্রাফিক্স
বিজ্ঞাপন
ভারতীয় গণমাধ্যম বলছে, দেশটির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে চাল রপ্তানির তোড়জোড়ে দেশটির অভ্যন্তরীণ চাহিদা ও সরবরাহে সাময়িক ভারসাম্যহীনতার সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ সাময়িকভাবে চালের ওপর ২০ শতাংশ আমদানি শুল্ক তুলে নেবে বলে আগেই তথ্য ছিল বলে জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরপ্রদেশ ও দক্ষিণ ভারতের ব্যবসায়ীরা। পেট্রাপোল সীমান্তের গুদামে তারা পণ্যও প্রস্তুত রেখেছিলেন।
এর আগে বুধবার বাংলাদেশ সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে চাল আমদানির ২০ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে। এরপরই ভারতীয় ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে চাল রপ্তানিতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন।
ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতে ভোক্তা পর্যায়ে স্বর্ণা চালের দাম প্রতি কেজি ৩৪ রুপি থেকে বেড়ে ৩৯ রুপিতে পৌঁছেছে। মিনিকেট ৪৯ রুপি থেকে বেড়ে ৫৫ রুপি, রত্না ৩৬-৩৭ রুপি থেকে বেড়ে ৪১-৪২ রুপি এবং সোনা মসুরি ৫২ রুপি থেকে বেড়ে ৫৬ রুপি কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
ভারতের চাল রপ্তানি ও বিপণন প্রতিষ্ঠান রাইসভিলার সিইও সুরজ আগরওয়াল জানান, বাংলাদেশ বুধবার আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের ঘোষণার পরই ভারত থেকে চালের ট্রাক বাংলাদেশে ঢুকতে শুরু করেছে। খরচ ও পরিবহন—উভয় দিক সুবিধা হওয়ায় পেট্রাপোল-বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে ভারতের কারখানা মালিকরা বাংলাদেশে চাল রপ্তানি করছেন।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...