বিজ্ঞাপন
মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে গকসু জানায়, র্যাগিংয়ের নামে নির্যাতন সম্পূর্ণ অমানবিক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলাবিরোধী। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে এবং তার শরীরে আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে। এ ঘটনা ক্যাম্পাসে উদ্বেগ বাড়িয়েছে বলে উল্লেখ করে সংগঠনটি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ঘটনার সঠিক তদন্ত এবং দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন। পাশাপাশি র্যাগিং প্রতিরোধে ক্যাম্পাসজুড়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম জোরদার করা এবং সব শিক্ষার্থী সংগঠন ও ক্লাবকে “স্টপ র্যাগিং” কর্মসূচি হাতে নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
গকসুর নেতারা মনে করেন, সুস্থ শিক্ষার পরিবেশ এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দোষীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।
ঘটনার দ্রুত সঠিক বিচার ও তদন্ত নিশ্চিত করার দাবি করে গকসুর সহ-সভাপতি ইয়াছিন আল মৃদূল দেওয়ান নিজের টাইমলাইনে লিখেছেন, “এই ঘটনার দ্রুত সঠিক বিচার ও তদন্ত নিশ্চিত করব এবং ভবিষ্যতে এমন ঘটনা যাতে না ঘটে সে বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করব। ঘটনার সাথে যেই জড়িত হোক না কেনো, কাছের বন্ধু, ভাই বা ছোট-ভাই, তার শক্ত থেকে শক্ত বিচার নিশ্চিত করব।”
ঘটনার পুনরাবৃত্তি যেনো আর না হয় এজন্য অভিযুক্তদের দ্রুত শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান গকসুর সাধারণ সম্পাদক মো. রায়হান খান। তিনি ফেসবুকে লিখেন, 'বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও প্রক্টোরিয়াল বডি সুষ্ঠু তদন্তে ব্যর্থ হলে তা শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা প্রদানেও ব্যর্থতা হিসেবে গণ্য হবে।'
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...