বিজ্ঞাপন
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক মিলনায়তনে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত চলে ভোটগ্রহণ। মোট ২৪০ জন ভোটারের মধ্যে ২৩৯ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। এর মধ্যে ৪টি ভোট অনলাইনে গ্রহণ করা হয়। সংশ্লিষ্টদের মতে, পুরো নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই সম্পন্ন হয়েছে।
তিনটি পদে মোট ১০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন—সভাপতি পদে ৫ জন, সাধারণ সম্পাদক পদে ৩ জন এবং সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ২ জন।
ঘোষিত ফল অনুযায়ী, সভাপতি পদে ১১৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন ইতিহাস বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী মোঃ মোশাররফ হোসেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আশিক পেয়েছেন ৮৬ ভোট।
সাধারণ সম্পাদক পদে ১২৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন বাংলা বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী মোঃ আরিফ হোসাইন শান্ত, যেখানে তার প্রতিদ্বন্দ্বী ইত্তেসাফ আর রাফি অর্জন করেছেন ১০৩ ভোট।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ইংরেজি বিভাগের ১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী মোঃ মিজানুর রহমান ১৬৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন, আর তার প্রতিদ্বন্দ্বী মোঃ বিল্লাল হাসেন পান ৭১ ভোট।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার মো. নিজাম উদ্দিন বলেন, “আজকের এই নির্বাচন ছাত্ররাজনীতির ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। নির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে উদযাপনের ক্ষেত্রে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় রাখতে হবে। চাইলে এই কমিটি ঢাকায় বসেই ঘোষণা করা যেত, কিন্তু দেশনেতার নির্দেশে আমরা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রতিনিধি নির্বাচন করেছি।”
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...